চন্দ্রায়ান 2 মিশনের সম্পর্কে আমার মত।

প্রথম কথা হল চন্দ্রায়ান2 মিশনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় কী ইসরো র বিজ্ঞানীদের মনোবল ভেঙে পড়েছে? না মহাশয়! তবে কিছু কথা এই প্রসঙ্গে বলতে হয়।আজ থেকে ৬০ বছর আগে নাসা নাকি চাঁদের মাটিতে প্রথম পা রাখে। তো আপনি কি প্রশ্ন করবেন না তাহলে এত বছর পর ও তারা চাঁদে কোনো মানুষ পাঠানোর কথা ভাবলেন না। অবাক হবেনা কিছু কথা বলতে নেই বুঝতে হয়। এর মানে আমি কিন্তু নাসা কে ছোটো করে দেখাতে চাইছি না। ওনারা অনেক গবেষণা করছেন যা অতুলনীয়। আর ইসরো মানে আমাদের ভারতের নিজস্ব মহাকাশ গবেষণা সংস্থা তা সত্যি কথা বলতে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত বিশ্বের সেরা মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। এই লেখাটা যারা পড়েছেন তিনি ভারতীয় নাগরিক না হন, তাহলে আপনাকে বলি নম্বর দেখে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় স্থান আসে। সেইখানেই বর্তমানে ভারত প্রথম। এবার প্রতিবেশী দেশের মানুষ জনের কথা না বললেই হয় না, সত্যি বলতে নাসা ছাড়া ইসরোর কারও সাথে তুলনা করা পাপ হবে। চন্দ্রায়ান2 মিশনের কথা বলতে রোভার চাঁদের চারিদিকে ঘুরবে আর তার একটা অংশ যার নাম বিক্রম সেটা চাঁদের মাটিতে গিয়ে গবেষণা করবে পৃথিবীর সমস্ত দেশের মানুষ তা পড়বে। অবাক হবেন না। ভারত প্রথম সারা পৃথিবীকে বলছিল যে চাঁদে জল আছে। এটা কিন্তু মুখের কথা নয। কতটা উন্নত হলে এই বিষয়ে একটা মজবুত তথ্য দেওয়া যায়। আর রোভার সহজ কথায় বলতে চাঁদে আগামী ৭বছর প্রদক্ষিণ করবে, সময় টা বারতে পারে। তব বিক্রমের সাথে আবার যোগাযোগ হতে পারে। তবে এটা ভারত বলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় কথ সকল কে বলেছে অন্য দেশ কিন্তু পুরো সাফল্য যোষনা করে দিতো। আপনি কি মনে করেন একটু কমেন্ট করে বলুন না, তা মন্দ হলে ও লিখুন নমস্কার নেবেন। 🙏♥️🌹

Comments

Popular posts from this blog

জলের অতি ব্যবহার ও জল সংরক্ষণ

NRC-in Beagali